Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে

অফিস পরিচিতিঃ

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কাযালয়, নবাবগঞ্জ, ঢাকা-১৩২০।
উপজেলা পর্যায়ে কাজ করে এমন দপ্তরগুলোর মধ্যে অন্যতম এবং উলেখযোগ্য অফিস হচ্ছে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস । স্বাধীনতাত্তোর ১৯৭৩-৭৪ সালে সে সময়ে সার্কেল অফিসারের কার্যালয়ে ত্রাণ বিভাগ চালু করা হয়। ধীরে ধীরে এর কার্যক্রম বৃদ্ধি পেতে থাকে। বর্তমানে বাংলাদেশের সকল উপজেলায় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস রয়েছে । এছাড়া সিটি কর্পোরেশন এলাকায় সার্কেল অফিসেও প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস রয়েছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস বাংলাদেশ সরকারের খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের অধীন। উক্ত অফিস ত্রাণ ও পুর্বাসন অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত হয়। এছাড়া সার্বিকভাবে বাস্তবায়িত কর্মসূচী সমুহ জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী  অফিসার তত্ত্বাবধান করে থাকেন। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের কর্মসূচী সরাসরি তত্ত্ববধানের জন্য জেলা পর্যায়ে রয়েছে জেলা ত্রাণ ও পুর্নবাসন অফিসারের কার্যালয়।
কার্যক্রমঃ
 (ক) উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস (১) কাজের বিনিময়ে খাদ্য (২) কাজের বিনিময়ে টাকা (৩) টেষ্ট রিলিফ (৪) অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচী (৫) ভিজিএফ কর্মসূচীর মত  বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচীর বাস্তবায়ন করে থাকে। (৬) এছাড়া দুর্যোগ পরবর্তী সার্বিক ত্রাণ কর্মসূচীর যাবতীয় কাজ করে থাকে। তাছাড়া গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে বিশেষ বিশেষ সময় ত্রান সামগ্রী শীতবস্ত্র ,ঢেউটিন বিতরণ করে থাকে।
     উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচী ও ত্রাণ কর্মসূচীর পাশাপাশি উন্নয়ন মূলক কাজ হিসাবে গ্রামীণ রাস্তায় ১০ মিটার দৈর্ঘ্য পর্যন্ত সেতু নির্মাণ , সাইক্লোন সেন্টার , বন্যাশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ ,মাটির কিলা নির্মাণ ও উপকূলীয় অঞ্চলে দূর্যোগে  ক্ষতিগ্রস্থদের ঘর নির্মাণ, জলবায়ু পরিবর্তনের বিশেষ ফান্ডের আওতায় গৃহ নির্মাণ করে থাকে।
     উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সবচেয়ে কম জনবল নিয়ে সর্বোচ্চ পরিমাণ  কাজ বাস্তবায়ন করে থাকে। উপজেলা অফিসে কর্মরত একজন কর্মকর্তা ও একজন অফিস সহকারী প্রতিবছর গড়ে তিন থেকে ছয় কোটি ( উপজেলা ভেদে কমবেশী ) টাকার সামাজিক নিরাপত্তা , উন্নয়ন মূলক ও ত্রাণ কার্যক্রম করে থাকে।

এক নজরে

 

ঝুঁকি হ্রাস কর্মসূচি গ্রহনের মাধ্যমে বিভিন্ন দুর্যোগের বিপদাপন্নতা হ্রাস করা বিশেষভাবে দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সামর্থ্য বৃদ্ধির জন্য কার্যকর মানবিক সহায়তা কর্মসূচি গ্রহণ করা , দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস এবং জরুরী সাড়াদানের সাথে সংশিস্নষ্ট বিভিন্ন সরকারী ও অ-সরকারী সংস্থাসমূহ কর্তৃক গৃহিত বিভিন্ন কর্মসূচিরর মধ্যে সমন্বয় সাধন । দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা ও পরিকল্পনা সম্পর্কিত সরকারের নির্দেশাবলী এবং সুপারিশসমূহ বাস্তবায়ন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের (ডি ডি এম) অন্যতম দায়িত্ব।

 

দর্শন ও লক্ষ্য আমাদের দর্শন হচ্ছে  একটি সক্রিয় প্রতিষ্ঠান, জ্ঞানপীঠ, গবেষণা কেন্দ্র এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পেশাজীবীদের  দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণের স্বীকৃত কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা ।

দর্শন

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা  আইন-২০১২ এর আলোকে হবে একটি সক্রিয় প্রতিষ্ঠান যার কাজ হবে - দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা  কর্মসূচীতে ঝুঁকি হ্রাস সম্পৃক্ত করা,  দুর্যোগের নেতিবাচক প্রভাব থেকে দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের বিপদাপন্নতা হ্রাস করা, জ্ঞান, গবেষণা ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্রের প্রতিটি অংশের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা ।

লক্ষ্য

বিভিন্ন ধরনের দুর্যোগ দক্ষতার সাথে ব্যবস্থাপনা করার ক্ষেত্রে ডিডিএম হবে একটি সক্রিয় প্রতিষ্ঠান যার কাজ হবে দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস কর্মসূচি গ্রহন, যে কোন দুর্যোগ দক্ষতার সাথে সাড়া দান এবং দুর্যোগের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার সাথে সংশ্লিষ্ট সংস্থা সমূহের মধ্যে সমন্বয় সাধনে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়কে সার্বিকভাবে সহায়তা প্রদান করা ।